ঢাকা | বঙ্গাব্দ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী ও তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ স্যার! আপনারা আওয়ামী লীগের হাল ধরে সাধারণ কর্মী সমর্থকদেরকে রক্ষা করুন

  • আপলোড তারিখঃ 13-08-2024 ইং |
  • নিউজটি দেখেছেনঃ 207158 জন
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী ও তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ স্যার! আপনারা আওয়ামী লীগের হাল ধরে সাধারণ কর্মী সমর্থকদেরকে রক্ষা করুন ছবির ক্যাপশন: স্বাধীন ৭১
LaraTemplate

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগনের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতীক ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পুর্ব বাংলার মজলুম জননেতা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ও শামসুল হক এর হাতে গড়া দেশে প্রবীন ও প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল আওয়ামীলীগ। পুর্ব বাংলার গন মানুষের আস্থা ও  বিশ্বাসের  আশ্রয় স্থল ছিলো আওয়ামী লীগ। 



রাজনীতির আকাশে আওয়ামী লীগের অনেক অবদান আছে, রয়েছে বলে আমরা জানি।


দলটির প্রতিষ্ঠা কালীন সময়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কারা অন্তরীণ অবস্থায় দলের যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত  হন।


বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাত ও দলের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝির প্রেক্ষিতে পরবর্তী কালে দলের সভাপতির  দায়িত্ব পালনকারী বিভিন্ন নেতৃত্ববৃন্দের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানা দায়িত্ব পালন করেন।


পশ্চিম পাকিস্তানের বিমাতা সুলভ আচরন ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে পূর্বপাকিস্তানের জনগনের মনে সব সময় ঘৃনা ভরা থাকতো।


১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পুর্ব পাকিস্তানের উভয় পরিষদেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। জাতীয় পরিষদে ৩১৩ টি আসনের মধ্যে (পূর্বপাকিস্তানের ১৬৯টি আসন ছিল তার মধ্যে) ১৬৭ আসন পায় দলটি।


প্রাদেশিক পরিষদে ৩০৯ টি আসনের মধ্যে ২৮২টি আসন লাভ করে আওয়ামী লীগ। 


কিন্তু ক্ষমতাসীন পশ্চিম পাকিস্তানের শাসক গোষ্ঠী তাল বাহানা করে ক্ষমতা হস্তান্তরে।


তারই ফলশ্রুতিতে ৭ মার্চ ১৯৭১ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে(রেসকোর্স ময়দানে) ভাষন দেন শেখ মুজিবুর রহমান একজন নেতা হিসেবে তাঁর যৌবন কালের বেশির ভাগ সময়ই জেলে কাটিয়েছেন বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য। 


মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ (মুক্তিযুদ্ধ) ঘোষিত হওয়ার পর।


শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতি,সৈয়দ নজরুল ইসলাম আস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও বঙ্গতাজ তাজ উদ্দিন আহমেদ কে প্রধানমন্ত্রী করে প্রবাসী সরকার গঠিত হয় ১০ এপ্রিল ১৯৭১।


 প্রবাসী সরকার শফথ গ্রহণ করে মেহেরপুর জেলার বৈদ্যনাথতলায় ১৭ ই এপ্রিল ১৯৭১ দীর্ঘ নয় মাস রক্ত প্রান ক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধ ও সম্ভ্রম খোয়ানো মুক্তিযুদ্ধ হয় আজকের এই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। 


দেশ স্বাধীন হয় বঙ্গবন্ধুর নামে ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বঙ্গতাজ তাজ তাজ উদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী, কামরুজ্জামান হেনা সহ অপরাপর নেতাদের পরিচালনায়। 


তারপরে অনেক কথা, কথার পিঠে কথা আছে।


আপনি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, আপনি বঙ্গতাজ পুত্র। 


তানজিম আহমেদ সোহেল তাজআপনাদের রক্তের মাঝে লুকিয়ে আছে শানিত চেতনা ও দেশপ্রেমের আদর্শে উজ্জীবীত প্রান।


বাংলাদেশের আপামর জনসাধারনের মধ্যে অর্ধেক জনগোষ্ঠীই বা তারও বেশি জনতা আওয়ামী পাগল।


তারা আজ সাধারণ ভোটার সহজ সরল কর্মী সমর্থক হওয়ায় আদর্শিক বিশ্বাসে আওয়ামীলীগ-কে ভোট দেওয়ায়, সমর্থন করায় ভীতিকর পরিবেশে দিনাতিপাত করছে। 


আপনি বঙ্গবীর কে বাঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে কতটা ভালোবাসতেন তা মুরুব্বীদের মুখে শুনেছি।


নিউজটি পোস্ট করেছেনঃ মোঃ রিপন আহমেদ

সর্বশেষ সংবাদ
notebook

কয়রার দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীর সহযোগিতায় জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন