আজ সোমবার ৩ রা জুন , ২০২৪ কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার যশোদল ইউনিয়নে ২০১১,সালে স্থাপিত হয় শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল উক্ত হাসপাতালে কিশোরগঞ্জ জেলা সহ অন্যান্য জেলা থেকে রোগী আসা শুরু করে, সকল ধরনের সেবা প্রদান করে।
তাকে শহীদ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ, উক্ত হাসপাতালটির মূল দুটি গেট রয়েছে দেখা গেছে একটি গেট কিছু সময়ের জন্য খোলা রাখা হয়, অন্য দিকে ইমারজেন্সি পাশে যে গেটটি রয়েছে সর্বদাই খোলা রাখা হয়।
সর জমিনে হাসপাতালটি ঘুরে দেখা গেছে। উক্ত হাসপাতালের প্রথম যে গেটটি রয়েছে, অধিকাংশ সময় বন্ধ রাখা হয় কারণ, অবৈধ দোকানপাট, ময়লার স্তূপ গড়ে উঠেছে, দেখা গেছে অবৈধ দোকানপাটের কারণে পথচারী চলাচল বিঘ্নতা ঘটছে, আমরা যখন অবৈধ।
দোকানপাট নিয়ে হকারদের সাথে কথা বলতে চাই নাম পরিচয় গোপন রেখে একজন হকার আমাদের জানায়, এখানে যেসব দোকানপাট গড়ে উঠেছে, সবকটি অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে, তিনি আমাদের এই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা দেয় স্থানীয় পাওয়ারশালী কিছু লোক এসব দোকানপাট করে হকারদের কাছে ভাড়া দেয়।
অবৈধ এসব দোকানপাটের কারণে সাধারণ পথচারী ও শহীদ শহীদ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের মহিলা স্টাফরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।, নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের মহিলা স্টাফ ছদ্মনাম (মারিয়া ইসলাম) আমাদের জানাই, যখন আমাদের সন্ধ্যার পর ডিউটিতে যেতে হয়।
অনেকটা রাস্তা ঘুরে কর্মস্থলে পৌছাতে হয়। দেখা গেছে অনেক সময় অনেক অটো রিকশা আমাদের উপর তুলে দেয়, অনেক দুর্ঘটনার স্বীকার হতে হয়। কারণ আমরা ফুটপাত ব্যবহার করতে পারি না। মেইন রোড ধরে চলাফেরা করতে হয়, এজন্য আমাদের অনেক হয়রানির শিকার হতে হয়।
দেখা গেছে অবৈধ দোকানপাটের কারণে পথচারী চলাচল অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে, অধিকাংশ সময় রাস্তায় জ্যাম লেগে থাকে, অনেক সময় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
এই বিষয় নিয়ে যখন আমরা কাজ করতে মাঠে নামি অনেকে অভিযোগ নিয়ে আসে। তাদের মধ্যে, আকাশ নামে একজন আমাদের জানায় রাস্তায় জ্যাম লেগেথাকার কারণে, ইমার্জেন্সি রোগী নিয়ে মেডিকেলে পৌঁছাতে অনেক সময় লেগে যায়। যেখানে এক থেকে দুই মিনিট লাগার কথা। সেখানে দেখা গেছে ২০ থেকে ২৫ মিনিট জ্যামে বসে থাকতে হয়।
এবং কি ইমার্জেন্সি রোগী নিয়ে বিপাকে পড়তে হয়, মৃত্যুরও ঝুঁকি বাড়ছে, দেখা গেছে কিশোরগঞ্জ স্টেশন রুট হতে গড়িহাটা পর্যন্ত রাস্তাটি সরু, আর যদি সরকারি প্রতিষ্ঠান শহীদ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের সামনে এসব হকাররা ফুটপাত দখল করে বসে তাহলে চলাফেরা রাস্তা কোথায়।
এসব অভিযোগ নিয়ে যখন শহীদ সৈয়দ নজরুল।
ইসলাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক (ডাঃ মোঃ হেলাল উদ্দীন) কাছে অবৈধ এসব দোকানপাটের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আমাদের বলে, প্রথমত এই সড়কটি নতুন করে সংস্কার করতে হবে, তিনি আমাদেরকে বলে এসব অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদে কাজ করে।
জেলা প্রশাসন, আমরা ২ বার জেলা প্রশাসনের কার্যালয় চিঠি দিয়েছি, এসব অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদের জন্য। তারা প্রথমবার কয়েকটি দোকান উচ্ছেদ করে। পুনরায় আবার একে, একে দোকানপাট গড়ে তুলে স্থানীয় পাওয়ার শালী কিছু লোক নিজের স্বার্থ হাসিল করার জন্য।
তিনি আমাদেরকে আরো বলেন স্পষ্ট কোন ধারণা পেতে হলে মেডিকেল যেহেতু ইউনিয়নের ভিতর রয়েছে, আপনি কষ্ট করে ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান তার সাথে এসব।
বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারেন। আমরা যখন এসব বিষয় নিয়ে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার ৫ নং যশোদল ইউনিয়ন পরিষদে।
চেয়ারম্যান, (ইমতিয়াজ সুলতান রাজন) এর মুখোমুখি হই, তিনি আমাদের জানাই আমি শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের দাযক্তিত্বে নই, তাই এই বিষয় নিয়ে আমি কোন কিছু বলতে পারব না। এসব অবৈধ দোকানপাটের বিষয়টি কিশোরগঞ্জ জেলা।
প্রশাসন কার্যালয় দেখে থাকে। সাধারণ মানুষের দাবি ফুটপাত মুক্ত চাই। দুর্ঘটনা মুক্ত জীবন গড়তে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
আমরাও আশাবাদী, দেখা যাক এই নিউজটি দেখার পর কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসন অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের সামনের ফুটপাত মুক্ত করে সাধারণ মানুষ চলাফেরার জন্য সুযোগ করে দেয় কি না।