গত কিছুদিন যাবত তীব্র তাপদাহে পুড়ছে সারা দেশ,ঝালকাঠি সহ আশেপাশের এলাকা গুলোতে প্রচন্ড গরম পরায় ভোগান্তিতে পরে সকল পেশার মানুষ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো কিছু দিন বন্ধ থাকলেও বন্ধ ছিলো না কোন সরকারি বা বেসরকারি অফিস।
এতে কর্মজীবী মানুষকে অতিরিক্ত গরম উপেক্ষা করে যেতে হয়েছে নিজ কর্মস্থলে, তৃষ্ণার্ত পথচারী সাধারণ মানুষের তৃষ্ণা মেটাতে এগিয়ে এসেছে কিছু মানবিক সংগঠন, তারা সাধারণ মানুষের মধ্যে ঠান্ডা পানি ও শরবত বিতরণ করে কিছুটা স্বস্তি ফেরালে ও হেরে যায় তীব্র তাপদাহে কাছে।
সবাই যখন একটু বৃষ্টির জন্য নামাজ সহ বিভিন্ন ইবাদত করতে ব্যস্ত তখন গরম আরো তীব্র আকার ধারণ করে অতিষ্ট করেছে জনজীবন। তবে বৃষ্টির দেখা পাচ্ছিলো না ঝালকাঠি বাসী,শুধু অপেক্ষার প্রহর গুনতে ছিল সকল পেশার মানুষ।
অতঃপর সকল অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে গতকাল ০৬ ই মে সোমবার বিকাল পাঁচটার দিকে ঝালকাঠি ও আশপাশের এলাকায় প্রচন্ড বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এতে স্বস্তি প্রকাশ করেন সকল বয়সী মানুষ। তবে বৃষ্টির চলাকালীন সময় ঝালকাঠির সকল স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিলো বলে জানা যায়।
কৃষকরা বলেন কিছুদিন যাবত অতিরিক্ত গরমের কারণে নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল বৃষ্টির মৌসুমের ফসল,এতে যেমন ক্ষতির মুখে কৃষকরা তেমনি শস্য সংকটে পড়তে হতো ঝালকাঠি সহ আশেপাশে এলাকার সাধারণ মানুষ। তবে গতকাল বৃষ্টি হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে স্থানীয় কৃষকরা।