বৈষম্যবিরুধী ছাত্র আন্দোলন গাজীপুর জেলা কমিটি একটি নাট্যমঞ্চ মূলত। কেননা এই কমিটি মূলত এলাকার কমিটি।টঙ্গী কমিটি জেলা কমিটি আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, এবং গুরুত্বপূর্ণ সব পদতি সব একই এলাকার।
আন্দোলনের পরবর্তী সময় এখন পর্যন্ত বিভিন্ন মামলা বাণিজ্য, ফ্যাক্টরি দখল, জুট ব্যবসার সাথে জড়িত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যুগ্ম আহ্বায়ক শাহাদাত হোসেন সহ অনেকেই।
লোকোমুখে শোনা যায় এই শাহাদাত হোসেনের আন্দোলনের সময় ছাত্রদের বিপক্ষে হুঁশিয়ারি দিত এবং হঠাৎ করেই আন্দোলনের পরবর্তী সময়ে সে জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক হয়ে যায়। সে আসলে ছাত্র কিনা তা নিয়ে অনেকের সন্দেহ আছে এবং কোথায় পড়াশোনা করে তারও কোনো তথ্য প্রমান জানা নেই কমিটির অধিকাংশের।
মজার ব্যাপার হলো শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে শাহাদাত এর কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাইল তার এলাকার বড় ভাই এবং কমিটির সদস্য সচিব মহসিন উদ্দিন যে কিনা তাকে পদে নিয়োগ দিয়েছিলো । মূলত কমিটির সদস্য সচিব মহসিন উদ্দিনের লিডারশিপে চলাফেরা করে শাহাদাত হোসেন।
এদের এই উৎশৃংখল চলাফেরা এবং কার্যক্রমের কারণে ইতিমধ্যেই ৩০০-১ সদস্যের গাজীপুর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন জেলা কমিটি থেকে পদত্যাগ করে বেরিয়ে গেছেন অধিকাংশ।
গতপরশুদিন শাহাদাত হোসেন এর সহকর্মী কাউশার জামিল মামলা বানিজ্যের কিছু ফোনালাপ ভিডিও হাতে আশে, সেখানে স্পষ্টভাবে বলা হয় কে বা কারা কত টাকা একটা নামের জন্য নেয়া হয়েছে।