সুপ্রিয় সহযোদ্ধাগণ ও শ্রদ্ধাস্পদেষু মহোদয়গণ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসাসহ শুভ কামনা রইলো সকলের স্বত্ত্বার প্রতি নিরন্তর। আমি শিক্ষা গ্রহন করার পাশাপাশি রাজপথে থেকে ছাত্র রাজনীতির মাধ্যমে পারিবারিক সূত্রে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় একজন ক্ষুদ্র কর্মী বা সমর্থক হয়েছি।
রাজনীতির এই দূর্বিসহ সময়ে দেশ প্রেমিক রাজনীতিবীদদের প্রয়োজন চাটমোহরের মাটিতে আমি পদের লোভে রাজনীতি করিনা রাজনীতি আমার স্বত্ত্বাগত অধিকার, এই অধিকার থেকে আমাকে বিচ্যুত করতে পারে একমাত্র মৃত্যুই! আমি কথা বলি সব সময় ন্যায় নিরপেক্ষতার সাথে শিক্ষার প্রতিফলনের বহিঃপ্রকাশতো বাচনেই প্রকাশিত হয়।
আমি ধ্যানে-জ্ঞানে মনে-প্রাণে বিশ্বাস করি রাজপথ কাউকে ক্ষমা করেনা ও রাজপথ কাউকেই ঋণী করে রাখে না রাজপথ সকলকে তার প্রাপ্য সম্মান ফিরিয়ে দেয় হয়তো সময়ের তালে, সময়ের যাতাকলে এ আমার সুদৃঢ় বিশ্বাস। রাজপথে সময় দিলে একদিন তার মূল্যায়ন অবশ্যই পাওয়া যাবে।
হয়তো আজ, নয়তো কাল, হয়তো বা পরশু। ত্যাগী ও সজ্জন নেতাদের মূল্যায়ন যদি করা হয়ে থাকে চাটমোহরের রাজনীতিতে, তবে আরো অকাট্য ত্যাগী-বঞ্চিত অবহেলিত নেতা চাটমোহরের মাটিতে আছে এবং ফৈলজানার মাটিতেও ডজন খানেক পাওয়া যাবে বৈকি সংগঠন করে অনেকেই বিবেক প্রসূত হয়ে, আবার কেউবা করে বংশের আভিজাত্য সংরক্ষণে বা আত্মসম্মানের ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে।
আমি মনে করি, আমি সংগঠন করি দেশ প্রেমর প্রতি উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বত্ত্বাগত উপলদ্ধির বহিঃপ্রকাশে। যা আমার রক্ত-প্রাণ অস্তিত্বের প্রতি দায়গ্রস্থতায় আমাকে করেছে অনুগত। আসুন সকলেই একতাবদ্ধ হয়ে দেশপ্রেম চরিত্রে লালন করি।
রাজনীতিকে কেউ ব্যবসা বানিয়ে পুঁজি বিনিয়োগ করে শপথ নিয়ে এসেই বিনিয়োগ উত্তোলনের জন্য পলিসি ঘোষণা করবে এবং আমরা সেই পলিসি টাকা দিয়ে কিনে নিজেদের অস্তিত্বই হুমকির মুখে ফেলবো এটা ঠিক হবেনা তাই সকলেই যথা অবস্থান থেকে রাজনীতির যে আদর্শিক নীতি রয়েছে, সেই নীতিকে।
পাকাপোক্ত করে ধরলেই কিছুটা রাজনৈতিক দুর্নীতি কমে আসবে বৈকি। না হলে 'হায় হ্যালো' বলে কেটে যাবে ক্ষণ, বাড়বে রাজনৈতিক বিষন্নতা ও মেধা শুণ্যতা
আসুন আদর্শিক ও দেশাত্ম প্রেমবোধক রাজনীতি করার জন্য মুক্ত স্বত্ত্বায় শপথ করি- যদি করি আদর্শিক রাজনীতি, করবোনা কোন দুর্নীতি, যদি করি দেশাত্মবোধক রাজনীতি, বাড়াবো হৃদয়ে কাঙ্খিত সম্প্রীতি।