থানার অভিযোগ সুত্রে যানা যায়, দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার বেতদীঘি ইউনিয়নের চোরাইট মহেশপুর আবাসনের বাসিন্দা হাসানুর রহমান (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে পুর্ব শত্রুতার জের ধরে সু কৌশলে আবাসনের মসজিদের সামনের গাছ কাটার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে ঝগড়ার সৃষ্টি করে।
ঝগড়া সৃষ্টির একপর্যায়ে উক্ত আবাসন এলাকার মোঃ মামুনুর রশিদ (২৮) পিতা মোঃ আব্বাস আলী মোঃ মুন্না (৩০)পিতা মৃত হেলালউদ্দিন মোঃ রফিকুল ইসলাম (৪৩)পিতা মৃত তছলেমউদ্দিন মোঃ রাজু(২৪)পিতা দুলাল হোসেন মোঃ আরিফ হোসেন (২২) পিতা দুলাল হোসেন ও মোছাঃ মাহামুদা বেগম (৪৮)স্বামী আব্বাস আলী উভয় গ্রাম চোরাইট মহেশপুর আবাসন ডাকঘর মাদিলাহাট, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর।
গত ২৬ জুলাই শুক্রবার জুম্মার নামাজের আগে মসজিদের পাশে ঘটনাটি ঘটে ঘটনার প্রথমে অভিযুক্ত ব্যক্তিগন বাদি হাছানুরকে ডেকে নিয়ে আক্রমণ করলে তার চিৎকারে হাছানুরের স্ত্রী জুলেখা বিবি দুই ছেলে ইমরান হোসেন, ঈসা ইসলাম ও হাসানুরের বৃদ্ধ বাবা মনছুর আলী দৌড়াইয়া এগিয়ে আসলে অভিযুক্তরা তাদেরকেও আক্রমণ করে।
আক্রমণে তারাও গুরুতর আহত হন তাদের মধ্যে হাছানুরের স্ত্রী জুলেখা বিবির শরিরের স্পর্শকাতর স্থানে লাঠি দিয়ে প্রচুর আঘাত ও গুতা দিলে উক্ত স্থান রক্তাক্ত হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাদেরকে উদ্ধার করে ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান হাছানুরের দুই ছেলে ইমরান ও ঈসা এবং বাবা মনছুর আলী প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে আসেন কিন্তু হাছানুরের মাথায় সাতটি সেলাই পড়ায় ও তার স্ত্রী জুলেখা বিবির শরিরের স্পর্শকাতর স্থানের আঘাতের প্রচন্ড যন্ত্রণা নিয়ে এখন পর্যন্ত ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।
এবিষয়ে ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাতে কথা বললে তিনি বলেন, এবিষয়ে দুই পক্ষের দুইটি অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।