নিজাম উদ্দীন, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:।।
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার যশোদল ইউনিয়নে ৫নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ রুবেল মিয়ার সহধর্মিনী মোমেনা (৩০) আওয়ামী লীগ নেতা শাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে ফারুক( পিতা জসিম উদ্দীন) ,জুয়েল মিয়া (পিতা নাছির উদ্দীন) রুবেল (পিতা জলিল মিয়া) তার উপর অতর্কিতভাবে হামলা পরিচালিত করে।
এর আগেও শাহাবুদ্দিন রুবেল মিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা দুটি মামলা দায়ের করে। বিজ্ঞ আদালত তদন্ত সাপেক্ষে মামলাটি মিথ্যে হওয়ায় রুবেল মিয়াকে মামলা থেকে মুক্তি দেয়। গত ৩/১২/২০২৪ বিকাল ৪:৫০ ঘটিকায় রুবেল মিয়া তার পত্তন নেওয়া ফিশারী রক্ষণাবেক্ষণের জন্য গেলে শাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে রুবেল মিয়া কে হত্যা করার উদ্দেশ্যে দেশীয় অস্ত্র লাঠি নিয়ে হামলা শুরু করে।
রুবেল মিয়া কে বাঁচাতে তার সহধর্মিনী মোমেনা এগিয়ে আসলে হত্যা করার উদ্দেশ্যে এলোপাথাড়ি কুপানো গুরুতর যখন করে। এলাকাবাসী ও তার পরিবারের লোকজন ছুটে আসলে তারা চলে যায়। পরবর্তীতে মোমেনা ও রুবেল মিয়া কে কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত ডক্টর প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়।
উল্লেখ্য যে চিকিৎসা চলাকালীন আজ দুপুর দিকে হঠাৎ করে তিনি অনুভব করেন যে তার দুটি চোখেই অন্ধকারচ্ছন্ন ও জাপসা মনে হচ্ছে এক পর্যায়ে কর্তব্যরত ডাক্তার ও নার্সদের সহযোগিতায় ভিকটিমের অনিশ্চিত অন্ধত্বের হাত থেকে বাঁচতে উন্নত চিকিৎসার জন্য মোমেনা খাতুন (৩০ )অধ্য ৪/১২/২০২৪ রাত ৭:৩০ ঘটিকায় ঢাকা জাতীয় চক্ষু ইনস্টিটিউট রেফার করে ।
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার। তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।