এস এম মনিরুজ্জামান আকাশ, পাবনা জেলা প্রতিনিধি:।।
কালারে কালা সাদারে সাদা যদি বলতে না পারি।
তবে কি করে প্রতিবাদের মহাসাগর দেবো পাড়ি।
ভালোকে ভালো মন্দকে খারাপ বলার সৎসাহস।
বাড়ায় মনোবল যে প্রতিবাদের ভাষায় দুঃসাহস।
চিত্তের বেড়াজাল অতিক্রমে করেছো অকল্যাণ।
তোমার কর্মে রয়েছে হাজারও প্রানের বলিদান।
কিভাবে তোমাকে ঘৃনা জানাই ভাষা খুঁজে ফিরি।
কোন অর্জনই অর্জন নয় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ভীরে।
তুমি কামিয়েছো যা মুহূর্তের মাঝেই নিয়েছো তা।
হয়তো তুমি ভাবোনি ছাপিয়েছো যে পারঙ্গমতা।
যতটুকু শক্তি থাকে মানুষের পেশিতে সেবার তরে।
সবটুকুই তুমি করেছো ক্ষয় অকল্যাণে অগোচরে।
তোমায় যে একনায়ক করেছে তোমার বোধোদয়।
পরাক্রমশালী বনে গিয়েও যে পেলে ঘৃন্য পরাজয়।
জনকল্যাণে কৃত কার্য জবাবদিহিতার অভাবে।
করেছে তোমায় স্বৈরশাসক ফ্যাসিবাদী স্বভাবে।
তোমার চারপাশে ছিলো যে তারা চাকচিক্যতায়।
দিলে নেক পরামর্শ তাহলে আসতোনা এ অসময়।
পাপের ঘড়া পুর্ন হলে আসবে সুনিশ্চিত পরাজয়।
যদিও লোকে কিছু বলুক না বলুক বাকবিদন্ডতায়।
শত সহস্র হাজারো আঁচলে নিষ্ক্রিয় অশ্রু জলধারা।
করেছে তোমাকে দোষী!বিবেকের আদালতে খাড়া
শত-সহস্র শিশুর হাহাকার করুন আর্তনাদ দীর্ঘশ্বাস।
করেছে বিষাক্ত ও ভারী পৃথিবীর আকাশ-বাতাস।
হাজারো আলেমে দ্বীন পড়ে রাজনৈতিক রোষানলে।
কাটিয়েছে প্রহসনে নির্বিচারে আবদ্ধতায় ঐ জেলে।
বলতে চেয়েও হয়নি যে কথা গুলো ছিলো উচিৎ বলা।
বিচক্ষনতায় রক্তের ধারাবাহিকতায় ন্যায়-নীতিতে চলা।
পাপ করলে মনে ভয় ধরে যায় দিলে তার প্রমাণ।
জাতির কল্যাণে কাজ করেছো তবে কেনো প্রস্থান।
মনে রাখেনা লোকে! এ কথা নিজেকেও মনে রাখতে হয়-
তাহলে ভুলত্রুটিতে জীবন হয়না দ্বিধাগ্রস্ত দিক শুন্যতায়।
উপর থেকে দেখতে নিজেকে সকলেরই যে বড় লাগে-
দেশপ্রেমে উদ্বেলিত হৃদয়ে রাজনৈতিক অনুভূতি জাগে।
প্রত্যাশা উচ্ছ্বাস আবেগ শুন্য হয়ে যায় যখন বিবর্নে ফিকে।
মন তখন চায়না কিছুই আর, যায় আড়ালে মুখ ঢেকে।